দেশের বাইরে কোথাও যাওয়ার জন্য সবার আগে যে জিনিস টি দরকার হয় তা হলো ভিসা। ৫০ টির মত দেশ আছে যেখানে বাংলাদেশিরা অন এরাইভাল ভিসা সুবিধা পেয়ে থাকের, যেমন – নেপাল, ভুটান, শ্রীলংকা, মালদ্বীপ ইত্যাদি। তবে পশ্চিমা বিশ্বের প্রায় সব দেশে ভ্রমনের জন্যই আগে ভিসা করে নিয়ে তারপর ভ্রমন করতে হয়।
ভিসার রয়েছে বেশ কিছু প্রকারভেদ যেমন:
সম্প্রতিক সময়ে জাল ভিসার প্রতারনা সম্পর্কে অনেক বেশি তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। বিশেষ করে কিছু দিন আগে র্যাব এরকম একটি চক্রকে গ্রেফতার করে, চলুন জাল ভিসার ব্যাপারে বিস্তারিত জেনে নেই।
উইকিপিডিয়া থেকে প্রাপ্ত তথ্য মতে “ভিসা একটি অনুমতি পত্র যা একটি দেশ কোন বিদেশী নাগরিককে ঐ দেশে প্রবেশ ও অবস্থানের জন্য দিয়ে থাকে” পাসপোর্টের ভেতরের পাতায় সাধারনত ভিসা স্টিকার বা সিল লাগানো থাকে। কেনো দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশ আইনত দন্ডনীয় অপরাধ।
বিভিন্ন চক্র আছে যারা জাল ভিসা তৈরি করে থাকে। স্বল্প খরচে যারা বিদেশ যেতে চায় তারাই এ চক্রের মূল টার্গেট। ভূক্তভোগী যতদিনে বুঝতে পারেন, ততদিনে সর্বনাশ যা হওয়ার হয়ে যায়। অর্থাৎ তারা টাকা নিয়ে কেটে পড়ে।
এদের সাথে জড়িত থাকে কিছু ট্রাভেল এজেন্সি, তাই সঠিক ভাবে ভিসা পেতে ভালো ট্রাভেল এজেন্সি থেকে ভিসা বিষয়ক সাহায্য নেয়া জরুরী।
যারা সচারচর দেশের বাইরে ভ্রমন করেন না তাদের জন্য খালি চোখে জাল ভিসা চেনা সম্ভব না ও হতে পারে অনেক সময়। এক্ষেত্রে বেশ কিছু পদ্ধতি আছে যার মাধ্যমে আপনি নিশ্চিত হতে পারেন যে আপনার ভিসাটি জাল কিনা।
০১. অ্যাম্বাসি :- আপনি যেদেশের ভিসা পেয়েছেন তা জাল কিনা তা জানার সব বিশ্বস্ত উপায় হলো ওই দেশের এম্বাসিতে যোগাযোগ করা। আাপনি যদি নিজেই এম্বাসি থেকে ভিসা করিয়ে থাকেন তাহলে ভিসা জাল হওয়রা সম্ববনা নেই। কিন্ত কারোর মাধ্যমে করিয়ে নিলে অ্যাম্বাসিতে যোগাযোগ করে ভিসার ব্যাপারে নিশ্চিত হয়ে নিতে পারেন।
০২. ভিসা ওয়েবসাইট:- প্রতিদেশের ভিসার জন্যই নিদৃষ্ট ওয়বেসাইট রয়েছে। যেখানে ভিসা ফর্ম প্রয়োজনীয় তথ্য পাওয়া যায়। নিদৃষ্ট দেশের ওয়বেসাইটে ভিজিট করে আপনার দিয়ে কনফার্ম হয়ে নিতে পারেন ভিসাটি ভ্যালিড কিনা।
০৩. ট্রাভেল এজেন্সি:- ভিসার ব্যাপারে অবিজ্ঞ এবং ভালো কোনো ট্রাভেল এজেন্সির সহায়তা নিতে পারেন। আগেই উল্লেখ করেছি যে জাল ভিসা দেয়ার ব্যাপারে দালাল দের সাথে কিছু ট্রাভেল এজেন্সিগুলোর ও যোগসাজশ থাকে। তাই ট্রাভেল এজেন্সি সম্পর্কে আগেই নিশ্চিত হয়ে নিন।
একটু সতর্ক হলেই জাল ভিসার প্রতারনা থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। যেমন –
০১. দালাল কে দিয়ে ভিসা না করানো – ভিসা করানোর জন্য অনেকেই দালালের সাহায্য নেয় এবং জাল ভিসা সংক্রান্ত সমস্যা গুলো এসব ক্ষেত্রেই বেশি হয়। তাই ভিসা করানোর জন্য দালাল এড়িয়ে চলা সব থেকে বেশি প্রয়োজন।
যারা জাল ভিসা সংক্রান্ত প্রতারনার স্বীকার হয় তারা অধিকাংশই স্বল্প শিক্ষীত এবং সহজ সরল হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে সচেতনতা বাড়ানোর মাধ্যমে জাল ভিসার প্রতারনা থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে।
০২. নিজের ভিসা নিজেই করানো – বর্তমান সময়ে যেকোনো দেশের ভিসা চাইলে নিজেই করানো সম্ভব। এক্ষেত্রে একদিকে যেমন সময়ের অপচয় কম হয় অন্যদিকে টাকা হারানোর ভয় ও থাকে না। বাংলাদেশে এখন পশ্চিমা বিশ্ব সহ ইউরোপের প্রায় সব দেশের ই এম্বাসি রয়েছে এখান থেকে নিয়ম কানুন জেনে নিয়ে যে কেউ নিজেই নিজের ভিসা করিয়ে নিতে পারেন।
০৩. বিশ্বস্ত ট্রাভেল এজেন্সির সহায়তা নেয়া – কিছু এম্বাসি রয়েছে যারা ট্রাভেল এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে ভিসা দিয়ে থাকে। এক্ষেত্রে বিশ্বস্ত এবং নাম করা ট্রাভেল এজেন্সির থেকে সার্ভিস নিলে প্রতারিত হওয়ার সম্ভবনা কমে যায়।
এক্ষেত্রে আপনার ভিসার সংক্রান্ত যেকোনো সহায়তার জন্য যোগাযোগ করতে পারেন অবকাশ.কম এ
02 Dec 2023
Delhi Tourist Spot: Embracing the Rich Tapestry
28 Nov 2023
27 Nov 2023
10 Days Europe Tour Package from Bangladesh
Starts from BDT. 199,000.00 per person
Starts from BDT. 235,000.00 per person
Visit Turkey & Egypt in 10 Days
Starts from BDT. 155,000.00 per person
Exclusive Umrah Package - 14 Days
Starts from BDT. 130,000.00 per person
Starts from BDT. 160,000.00 per person
Starts from BDT. 1.00 per person